মোহাম্মদ বিন সালমান
কিন্তু আমেরিকার ডোনাল্ড ট্রাম্প কিংবা ইংল্যান্ডের রানী এলিজাবেথ অনে তাহলে কে আছে প্রথম স্থানে তা জানতে হলে
মোহাম্মদ বিন সালমান
1 নম্বর অবস্থানে রয়েছে মোহাম্মদ বিন সালমান যাইহোক মোহাম্মদ বিন সালমান হচ্ছে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স এবং বর্তমানে সৌদি আরব শাসন করছে সুন্দর ব্যক্তিটি আর মজার ব্যাপার হচ্ছে মোহাম্মদ বিন সালমান কিন্তু পৃথিবীর সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে যেমন বিলগেস্ট এর সম্পত্তি হচ্ছে বিলিয়ন আর সৌদি আরবের সালমান খানের এক একজনের সম্পত্তি ট্রিলিয়ন তাহলে বুঝতে পারছেন পৃথিবীর আন্ডারগ্রাউন্ড যাইহোক এমন সালমানের সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার জেতার দেহরক্ষী রয়েছে শুধুমাত্র 1010 এমনকি মোহাম্মদ বিন সালমান একটি নিজস্ব সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স রয়েছে আর এই রকম সাইবার সিকিউরিটি ফোর্স শুধুমাত্র একটি দেশের সরকারের কাছে থাকে আর গত দুই বছরে মোহাম্মদ বিন সালমানের সৃষ্টির পেছনে প্রায় 2 বিলিয়ন ডলার 1 লক্ষ 70 হাজার কোটি টাকা খরচ করা|
কুইন এলিজাবেথ ইংল্যান্ডের রানী
2 নম্বর অবস্থানে রয়েছে কুইন এলিজাবেথ 20 করে মহিলাটি হচ্ছে ইংল্যান্ডের রানী আসলে ইংল্যান্ডে এখনো রাজতন্ত্র চলছে আর যেহেতু বৃটেনের রানী যেহেতু তার অনেক দুশমন থাকা স্বাভাবিক আর তার সুরক্ষা ব্যবস্থা এতটাই জোরদার যে কুইন এলিজাবেথ যদি কোথাও যায় তাহলে প্রথম থেকে একটি টিম সে জায়গায় গিয়ে অপেক্ষা করে এবং রাণী সেখানে না পৌঁছা পর্যন্ত সবকিছু কন্ট্রোল করে রাখে এছাড়াও কুইন এলিজাবেথ এর বিশাল বড় সিকিউরিটি ফোর্স রয়েছে যাদের কাজ শুধুমাত্র রানীকে নিরাপত্তা দেওয়া এছাড়া রানী যেখানেই যান তার গাড়ির সামনে বিভিন্ন প্রটোকল করে রাণীকে নিরাপত্তা দেয় যেমন রানীর গাড়ির সবার সামনে থাকে মোটরসাইকেল টিম এবং এদের কাজ হচ্ছে রাস্তা ফাঁকা করে দেওয়া এমনকি,প্রিন্স জর্জ কে স্কুলে পৌঁছে দেওয়ার জন্য একটি পুরুষের কুড়িটি ফোর্স নিরাপত্তা দিয়ে পৌঁছে দেয় কুইন এলিজাবেথ এর এত সুরক্ষার কারণ হচ্ছে এর আগেও রানীকে একবার আক্রমণ করা হয়েছিল
3 নম্বর অবস্থানে যাই হোক এর ফর্সা করে লোকটি পৃথিবীর ক্যাথলিকদের চার্জার হেড বলা হয় এছাড়া ইনি হচ্ছেন ভ্যাটিকান সিটির হের আর মজার ব্যাপার হচ্ছে পোপের সিকিউরিটি কোড দেখে আপনার মনে হবে যে আপনি উনিশশো সত্তর দশকের কোন রাজা বাদশাদের সিকিউরিটিতে দেখেন তবে তাদের পোশাকের দিকে না যে তাদের দক্ষতার দিকে যেতে হবে কারণ এরা একজন হিটলারের সেনাবাহিনীর মত আর যেহেতু এই পোস্টে একজন ক্যাথলিক ফাদার তাই সে যেখানেই যায় সেখানেই লোকজন তাকে ছুঁতে চায় এবং ছোট বাচ্চাদের তার কাছ থেকে ব্লেসিংস নেওয়ায় ওকে একটু বেশি স্বীকৃতি দেওয়ার কারণ 981 সালের দিকে তাকে একবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল এছাড়া পক্ষে এত বেশি সুরক্ষা দেয়া হয় যে সাধারণ মানুষেরা তার ধারেকাছেও ঘেঁষতে পারে না আর মজার ব্যাপার হচ্ছে কোন বাচ্চাকে যদি তার কাছ থেকে আশীর্বাদ নিতে হয় তাহলে প্রথমে তার সিকিউরিটি বাদশা কে চেক করে নেয়
কিম জং উন
4 নম্বর অবস্থানে
এখানে রয়েছে কিম জং উন একে আপনি আজরাইলের ছোট ভাই বলতে পারেন এছাড়া ইনি হচ্ছেন নর্থ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অর্থমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী মানে সব মন্ত্রী আরে ভাই নর্থ কোরিয়া তে কেউ যদি বাথরুমে যেতে চায় তাহলে কিং জং উন এর পারমিশন নিতে হয় আর উত্তর কোরিয়ার পাবলিকে মানুষটির উপর এতটাই রেগে আছে যে একে একা পেলে পুরো ছিঁড়ে খাবে তো একারনে কিম জং উনের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এমনকি কিং জং উন তার নিজের চাচাকে একটি জঘন্য ফাঁসিতে ঝুলে দিয়েছেন এছাড়া কিং জং উন এর ওপর নিজের আপন ভাইকে হত্যা করার মামলাও রয়েছে আসলে 2017 সালের সাউথ কোরিয়া এবং আমেরিকার সিআইএ এজেন্ট সিমে তিনজনকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল যার কারণে তার পর থেকেই তার সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও কঠোর করে দেওয়া হয় এমনকি কিম জং উনের সুরক্ষার জন্য প্রায় 90 হাজার শ্রমিক রয়েছে এছাড়া কিম জং উনের সুরক্ষা ব্যবস্থা এতটাই কঠিন যে কিং জং কোন দেশে গেলে তার সাথে তার পার্সোনাল বাথরুম নিয়ে যান যাতে করে তার বাথরুমের মাধ্যমে কেউ তার ডিএনএ না নিতে পারে এছাড়াও কিং জং উনের দেহরক্ষীরা 1110 মাসআলাটি আর এদের কাজ হচ্ছে কিং জং উনের গাড়ি যেখানে যাবে তার গাড়ির সাথে সাথে দৌড়ে যাওয়া আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে এইসব দেহরক্ষীদের ঘার কিং জং উন এর থেকে বড় হবে না মানে এরা সবাই এক হাইটের হয়ে থাকে কিং জং উন যখন বিমানে সফর করেন তখন তার বিমানের সাথে আরও দুইটি বিমান চলতে থাকে এমনকি বিমানের পাইলট জানেন না যে কিং জং উন কোন বিমান ভ্রমণ করেছেন এরপর
মোহাম্মদ বিন সালমান,কিম জং উন,কুইন এলিজাবেথ,ইংল্যান্ডের রানী,
No comments